আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা: ঢাবি উপাচার্য
- ঢাবি প্রতিনিধি
- প্রকাশ: ১৮ নভেম্বর ২০২৩, ০৬:১০ PM , আপডেট: ১৮ নভেম্বর ২০২৩, ০৬:১০ PM

বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার উল্লেখ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশের রূপকার ও স্থপতি হচ্ছেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আর আধুনিক, উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশের রূপকার হলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
উপাচার্য বলেন, অভাবনীয় উন্নয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে বিশ্ব সরবারে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট সোসাইটি, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট প্রজন্ম তথা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছেন। তাঁর এই প্রয়াসকে সফল করতে শিক্ষার্থীদের বিশেষ করে ছাত্রলীগের কর্মীদের মুখ্য ভূমিকা পালন করতে হবে।
গতকাল শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বিজয় একাত্তর হল মিলনায়তনে হল ছাত্রলীগের উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে আয়োজিত রচনা প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান এবং 'শেখ হাসিনা: আলোর সমুজ্জ্বল বাঙালি' শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।উপাচার্য অধ্যাপক মাকসুদ কামাল বলেন, শিক্ষা, গবেষণা, উদ্ভাবন, ই-গভার্নেন্স ও অটোমেশনসহ বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্বের মধ্যে একটি স্মার্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করা হবে। এক্ষেত্রে সম্মিলিতভাবে কাজ করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও সংশ্লিষ্টদের প্রতি উপাচার্য আহ্বান জানান।
বিজয় একাত্তর হল ছাত্রলীগের সভাপতি সজীবুর রহমান সজীবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আব্দুল বাছির প্রধান আলোচক এবং বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ বিশেষ আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন, সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত এবং বিজয় একাত্তর হল ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাকালীন সাধারণ সম্পাদক ফুয়াদ হোসেন শাহাদাত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বিজয় একাত্তর হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু ইউনুস।
প্রতিযোগিতায় পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন- ইতিহাস বিভাগের অঙ্গনা রাণী পাল, ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের উম্মে হাবিবা চৈতী ও মেহের নিহার, প্রিন্টিং এন্ড পাবলিকেশন স্টাডিজ বিভাগের মো. ওসমান গণি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের মোহাম্মদ শ্রাবণ, নৃবিজ্ঞান বিভাগের মো. ফিরোজ হাসান এবং বাংলা বিভাগের সুহৃদ সাদিক।