কিউএস র্যাঙ্কিংএ দেশের ১২ তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় যবিপ্রবি
- যবিপ্রবি প্রতিনিধি;
- প্রকাশ: ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৫১ PM , আপডেট: ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৫১ PM
সম্প্রতি যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা সংস্থা কোয়াককোয়ারেলি সায়মন্ডসের (কিউএস) ‘এশিয়া ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিং ২০২৫’ প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত র্যাঙ্কিংএ দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ১২ তম স্থান অর্জন করেছে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি)।
গতবুধবার (৬ নভেম্বর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা সংস্থা কোয়াককোয়ারেলি সায়মন্ডসের (কিউএস)এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই তালিকা প্রকাশ করেছে। মর্যাদাপূর্ণ এ র্যাঙ্কিংয়ে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (৬০১-৬২০) এর মধ্যে স্থান অর্জন করেছে নিয়েছে।
প্রকাশিত তালিকা থেকে জানা যায়, এ বছর কিউএস এশিয়া ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিংয়ে দেশের ১৪ টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থান লাভ করেছে। এর মধ্যে যবিপ্রবি’র অবস্থান ১২ তম। এই তালিকায় প্রথম দশটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে প্রথমেই আছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যা এশিয়া র্যাঙ্কিংয়ে ১১২ তম, এর পরই আছে বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, এশিয়া র্যাঙ্কিংয়ে যার অবস্থান ১৫৮তম। পরবর্তী আট বিশ্ববিদ্যালয় গুলো হলো: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (এশিয়া র্যাঙ্কিংয়ে ২৫২ তম), রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (এশিয়া র্যাঙ্কিংয়ে ৩২০ তম), শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (এশিয়া র্যাঙ্কিংয়ে ৩৪২ তম), চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (এশিয়া র্যাঙ্কিংয়ে ৩৫৭ তম), খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (এশিয়া র্যাঙ্কিংয়ে ৪০১-৪১০-এর মধ্যে), ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি (এশিয়া র্যাঙ্কিংয়ে ৪২১-৪৩০তম), রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (এশিয়া র্যাঙ্কিংয়ে ৪২১-৪৩০ এর মধ্যে) ও ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (এশিয়া র্যাঙ্কিংয়ে ৪৬১-৪৭০ এর মধ্যে)।
বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে করা র্যাঙ্কিংয়ের বিষয়ে অন্যতম একটি হলো কিউএস ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিং। কিউএস প্রতিবছর কয়েকটি মানদণ্ডের ভিত্তিতে পৃথিবীর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বার্ষিক একটি র্যাঙ্কিং প্রকাশ করে। এই র্যাঙ্কিং প্রধানত ১১টি সূচকের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা তালিকায় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গবেষণা, উদ্ভাবন, চাকরিতে স্নাতকদের কর্মক্ষমতা, প্রাতিষ্ঠানিক সাফল্য, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সাফল্য, আন্তর্জাতিক গবেষণা নেটওয়ার্ক, গবেষণা প্রবন্ধের সাইটেশন, পিএইচডি ডিগ্রিধারী শিক্ষক-কর্মকর্তাদের সংখ্যা, আন্তর্জাতিক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অনুপাত অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম, পিএইচডিধারী কর্মী ও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বিবেচনা করা হয়েছে।