সিওয়াইবি জবি শাখার নেতৃত্বে ইস্রাফিল-লাভলু
- জবি প্রতিনিধি:
- প্রকাশ: ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:২২ PM , আপডেট: ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:২২ PM
ভোক্তা অধিকার সংগঠন 'কনশাস কনজ্যুমার্স সোসাইটি' (সিসিএস) এর যুব শাখা 'কনজ্যুমার ইয়ুথ বাংলাদেশ' (সিওয়াইবি) এর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখার নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী ইস্রাফিলকে সভাপতি এবং ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের লাভলু বিন আব্দুল মজিদকে সাধারণ সম্পাদক করে আগামী এক বছরের জন্য ৩৭ সদস্যের কমিটির অনুমোদন দেন সিসিএস এর নির্বাহী পরিচালক ও সিওয়াইবি'এর সভাপতি পলাশ মাহমুদ এবং সাধারণ সম্পাদক ইমরান শুভ্র।
নতুন কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন সহ-সভাপতি মানসুরিন আক্তার রিমা, আশিকুর রহমান। যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো: সুলাইমান, আলমগীর হোসেন। সাংগঠনিক সম্পাদক ফরহাদ হোসেন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক জিহাদ হোসেন। দপ্তর সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, সহ-দপ্তর সম্পাদক নূর আলম। অর্থ সম্পাদক নওশিন ফারিয়া দিনা, সহ-অর্থ সম্পাদক শাকিল হাওলাদার। প্রচার সম্পাদক মো: নুরনবী, সহ-প্রচার সম্পাদক মোসা: রোজিনা খাতুন। আইন সম্পাদক মো: ইয়ামিন, সহ-আইন সম্পাদক মাহমুদুল হাসান। মিডিয়া সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন, সহ-মিডিয়া সম্পাদক আশরাফ আরিফিন। ভোক্তা অধিকার বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল কাদের নাগিব, সহ-ভোক্তা অধিকার বিষয়ক সম্পাদক মো: আবু তালেব। শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক তাসফিয়া, সহ-শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক শুভ আহমেদ। কার্যনির্বাহী সদস্য মো: সজিব, জুথি আক্তার, মো: আশরাফুল, কামরুজ্জামান কায়েস, মো: নাজমুল, আলীউজ্জামান কাজী, তাসনিয়া ইসলাম তিন্নি, ইয়ামিন সাদাত, জাকির হোসেন, মো: শিপন সরকার, বুশরা মারিয়া, আবু জুবায়ের, আবু রায়হান, এমদাদ হোসেন, রাকিবুল হাসান।
নতুন দায়িত্ব নিয়ে সভাপতি ইস্রাফিল জানান, 'বর্তমান সময়ে খাদ্যে ভেজাল, ওজনে কম দেয়া, মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য বিক্রি, নির্ধারিত মূল্যের অতিরিক্ত গ্রহণ করা ইত্যাদি মহামারি আকার ধারন করেছে। একজন ভোক্তা হিসেবে প্রতিটি মানুষের এই জায়গা গুলোতে যেসকল অধিকার রয়েছে, সে সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে কাজ করে যাবে সিওয়াইবি জবি শাখা।'
উল্লেখ্য, বেসরকারী ভোক্তা অধিকার সংস্থা কনশাস কনজ্যুমার্স সোসাইটি (সিসিএস) ২০১৩ সাল থেকে দেশে খাদ্যে ভেজাল প্রতিরোধ ও ভোক্তা অধিকার রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে কাজ করে যাচ্ছে। সংগঠনটি বাংলাদেশের ৩৩৫টি থানা, ৬১টি জেলা ও ৫১টি বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রায় ১২ হাজার স্বেচ্ছাসেবী নিয়ে সক্রিয় ভূমিকা রাখছে।