ঢাবিতে ‘ঘ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আর হবে না
- মোমেন্টস রিপোর্ট
- প্রকাশ: ১১ জুন ২০২২, ০৬:৫২ PM , আপডেট: ১২ জুন ২০২২, ০৪:৪৫ PM

শেষবারের মতো আজ অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ঘ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা। আগামী বছর থেকে আর এই ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা হবে না। আশির দশক থেকে পরীক্ষা হয়ে আসা এই ইউনিট বাতিল করা হয়েছে।
শনিবার(১১জুন) ঢাকাসহ সাত বিভাগীয় শহরে সকাল ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত এই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
ঢাবিতে আশির দশক থেকে পাঁচটি ইউনিটভিত্তিক ভর্তি পরীক্ষা হয়ে আসছে। এর মধ্যে ঘ ইউনিটের মাধ্যমে বাংলা, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে উচ্চমাধ্যমিকের বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ পেতেন শিক্ষার্থীরা। কিন্তু গত মার্চে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা পরিষদের (একাডেমিক কাউন্সিল) সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে চারটি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা হবে। ঘ ইউনিট থাকবে না।
ঘ ইউনিট না থাকায় ইউনিটগুলোর নামও পরিবর্তন হয়ে যাবে। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে ইউনিটগুলোর নাম হবে- বিজ্ঞান ইউনিট, ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট, চারুকলা ইউনিট এবং কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিট।
এবার শেষবারের মতো ঘ ইউনিটে মোট ১০০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষা হয়েছে। এর মধ্যে ৬০ নম্বরের বহুনির্বাচনী ও ৪০ নম্বরের লিখিত অংশ ছিল। দুই অংশের উত্তর দেওয়ার জন্য ৪৫ মিনিট করে মোট ৯০ মিনিট সময় পেয়েছেন শিক্ষার্থীরা। ঘ ইউনিটের আজকের পরীক্ষায় ১ হাজার ৩৩৬ আসনের বিপরীতে ৭৮ হাজার ৩১ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন। সেই হিসাবে প্রতি আসনের জন্য লড়ছেন ৫৮ জন।
আরও পড়ুনঃ এসএসসি পরীক্ষা একদিন এগোল
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ বিষয়ে বলেন, পরীক্ষার বোঝা ও ভোগান্তি কমানোর জন্য এটি বাতিল করা হয়েছে। ঘ ইউনিট বাতিল করলেও চালু হতে যাওয়া কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের মাধ্যমে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ থাকবে শিক্ষার্থীদের।
এদিন সকাল সাড়ে ১১টায় সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ঘ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্র পরিদর্শশেষে গণমাধ্যমকর্মীদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান বলেন, ‘সর্বোচ্চ নিরাপত্তার সঙ্গে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ঢাকার বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকেও আমরা খবর পেয়েছি, কোনো ধরনের সমস্যা ছাড়াই তারা যথাযথভাবে পরীক্ষা পরিচালনা করছেন। আমি শিক্ষার্থীদের সঙ্গেও কথা বলেছি প্রশ্নপত্রের মান ও ব্যবস্থাপনা নিয়ে, তাঁরা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।’
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল, ‘ঘ’ ইউনিটের সমন্বয়ক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান, রেজিস্ট্রার প্রবীর কুমার সরকার, ঢাবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভূঁইয়া ও প্রক্টর অধ্যাপক ড. একেএম গোলাম রব্বানী উপস্থিত ছিলেন।
শেষবারের মতো আজ অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ঘ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা। তবে আগামী বছর থেকে আর এই ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা হবে না। আশির দশক থেকে পরীক্ষা হয়ে আসা এই ইউনিট বাতিল করা হয়েছে।
শনিবার(১১জুন) ঢাকাসহ সাত বিভাগীয় শহরে সকাল ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত এই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
ঢাবিতে আশির দশক থেকে পাঁচটি ইউনিটভিত্তিক ভর্তি পরীক্ষা হয়ে আসছে। এর মধ্যে ঘ ইউনিটের মাধ্যমে বাংলা, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে উচ্চমাধ্যমিকের বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ পেতেন শিক্ষার্থীরা। কিন্তু গত মার্চে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা পরিষদের (একাডেমিক কাউন্সিল) সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে চারটি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা হবে। ঘ ইউনিট থাকবে না।
ঘ ইউনিট না থাকায় ইউনিটগুলোর নামও পরিবর্তন হয়ে যাবে। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে ইউনিটগুলোর নাম হবে- বিজ্ঞান ইউনিট, ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট, চারুকলা ইউনিট এবং কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিট।
এবার শেষবারের মতো ঘ ইউনিটে মোট ১০০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষা হয়েছে। এর মধ্যে ৬০ নম্বরের বহুনির্বাচনী ও ৪০ নম্বরের লিখিত অংশ ছিল। দুই অংশের উত্তর দেওয়ার জন্য ৪৫ মিনিট করে মোট ৯০ মিনিট সময় পেয়েছেন শিক্ষার্থীরা। ঘ ইউনিটের আজকের পরীক্ষায় ১ হাজার ৩৩৬ আসনের বিপরীতে ৭৮ হাজার ৩১ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন। সেই হিসাবে প্রতি আসনের জন্য লড়ছেন ৫৮ জন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ বিষয়ে বলেন, পরীক্ষার বোঝা ও ভোগান্তি কমানোর জন্য এটি বাতিল করা হয়েছে। ঘ ইউনিট বাতিল করলেও চালু হতে যাওয়া কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের মাধ্যমে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ থাকবে শিক্ষার্থীদের।
এদিন সকাল সাড়ে ১১টায় সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ঘ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্র পরিদর্শশেষে গণমাধ্যমকর্মীদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামান বলেন, ‘সর্বোচ্চ নিরাপত্তার সঙ্গে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ঢাকার বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকেও আমরা খবর পেয়েছি, কোনো ধরনের সমস্যা ছাড়াই তারা যথাযথভাবে পরীক্ষা পরিচালনা করছেন। আমি শিক্ষার্থীদের সঙ্গেও কথা বলেছি প্রশ্নপত্রের মান ও ব্যবস্থাপনা নিয়ে, তাঁরা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।’
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল, ‘ঘ’ ইউনিটের সমন্বয়ক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান, রেজিস্ট্রার প্রবীর কুমার সরকার, ঢাবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভূঁইয়া ও প্রক্টর অধ্যাপক ড. একেএম গোলাম রব্বানী উপস্থিত ছিলেন।