এওজবালিয়া ইউনিয়ন যুব ও জনকল্যাণ সংস্থা’র

৬ষ্ঠ বর্ষপূর্তি উৎসব  আজীবন সম্মাননা পেলেন লুৎফুর রহমান সোহাগ

নোয়াখালী
  © টিবিএম

নোয়াখালী সদর উপজেলার বৃহত্তম সামাজিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘এওজবালিয়া ইউনিয়ন যুব ও জনকল্যাণ সংস্থার’ পক্ষ থেকে আজীবন সম্মাননা পেয়েছেন সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি লুৎফুর রহমান সোহাগ। এছাড়াও সংগঠনটির কার্যকরি কমিটির সভাপতি আরিফ হোসেন নিলয় ও নির্বাহী পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুস সালেক নাজিমকে সেরা সংগঠক হিসেবে সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে।

অনুষ্ঠানে কার্যকরি কমিটির আরো পাঁচ জনকে সেরা সেচ্ছাসেবক সম্মাননা প্রদান করা হয়। সম্মাননা প্রাপ্তরা হলেন, কার্যকরি কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুল হক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক ফয়সাল, সহসভাপতি মো. আনোয়ার হোসেন,সহ সভাপতি এসআই মাহফুজ মিশু এবং শিক্ষা ও ছাত্র কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক তানজীর মাহমুদ। অনুষ্ঠানে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হিসেবে এওজবালিয়া ইউনিয়নের ১২টি সংগঠন-কে ভালো কাজের স্বীকৃতিস্বরুপ সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে। 

গত শনিবার(১১ই জানুয়ারি) সকালে সংস্থার ৬ষ্ঠ বর্ষপূর্তি উৎসব ও বার্ষিক পুনর্মিলনী উদযাপন উপলক্ষে এসব সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে। এওজবালিয়া ইউনিয়নের ‘পশ্চিম এওজবালিয়া উচ্চ বিদ্যালয়’ মাঠে দিনব্যাপী নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এতে সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি লুৎফুর রহমান সোহাগের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নোয়াখালী সদর উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা জাহিদ হোসেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি, নোয়াখালী জেলা শাখার সভাপতি মো. আবুল কাসেম, এওজবালিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আছর উদ্দিন জসিম, বিশিষ্ট সমাজসেবক ও শিক্ষানুরাগী ব্যক্তি মাষ্টার নজরুল ইসলাম, মো. বাদশা আলম ও মো. মোশাররফ হোসেন সহ আরো অনেকে। 

বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে কার্যকরি পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আবদুল হকের সঞ্চালনায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংস্থার নির্বাহী পরিষদের সভাপতি আব্দুর রশীদ, সাধারণ সম্পাদক সিরাজুস সালেক নাজিম, প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মোস্তফা কামাল, নির্বাহী সদস্য মাহবুবুর রহমান সোহাগ, কার্যকরী পরিষদের সভাপতি আরিফ হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক মাহমুদ ফয়সাল, সহ-সভাপতি এসআই মাহফুজ মিশু, সহসভাপতি মো. আনোয়ার হোসেন, সংস্থার সিনিয়র সদস্য হাম্মাদুর রহমান হান্নান সহ সংস্থার বিভিন্ন স্তরের সদস্যবৃন্দ।