উপদেষ্টা ফারুকীকে নিয়ে যা বললেন অভিনেত্রী তমা মির্জা
- বিনোদন ডেস্ক
- প্রকাশ: ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ০১:০৪ PM , আপডেট: ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ০১:০৪ PM
সদ্য সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকারে যোগদান করেছেন নির্মাতা মোস্তফা সরোয়ার ফারুকী। শপথ নেওয়ার পর থেকেই স্বজন-শুভাকাঙ্ক্ষীদের শুভেচ্ছায় ভাসছেন তিনি। বর্তমানে সবার একটাই চাওয়া, তার হাত ধরেই যেন আলোকিত হয় দেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গন।
এদিকে উপদেষ্টার আসনে বসেই সাংস্কৃতিক অঙ্গন সংস্কারে নানান পরিকল্পনা হাতে নিচ্ছেন ফারুকী। নির্মাতার নতুন এই পথ চলায় অন্যান্যদের মতো শুভেচ্ছা জানিয়েছেন চিত্রনায়িকা তমা মির্জা। রীতিমতো ফারুকীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ তিনি।
ভারতীয় একটি গণমাধ্যমের সাক্ষাৎকারে এ প্রসঙ্গে তমা বলেন, আমার মনে হয় বিনোদন দুনিয়ার কোনো ব্যক্তি যদি বিষয়টি বোঝেন, তাহলে তিনি যোগ দিতেই পারেন। সেই জায়গা থেকে ফারুকী ভাই উপযুক্ত ব্যক্তি। সরকারের কাছে ফারুকী তাদের ভালো-মন্দ তুলে ধরবেন বলেও আশা করেন অভিনেত্রী।
তমার ভাষ্য, এতে দুই বাংলার ইন্ডাস্ট্রির জন্যেও সুখবর আসতে পারে। কিন্তু ভিসা জটিলতায় ভারত-বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক আদান-প্রদানের সমস্যার সমাধানে কোনো ভূমিকা রাখতে পারবেন কী ফারুকী? এমন প্রশ্নের জবাবে তমা বলেন, ভিসা জটিলতায় আমি নিজেও ভুগছি। সবসময় কাজের জন্যই যে পড়শি দেশে যেতে হবে, এমন কথা নেই। ভারতেও অনেক বন্ধু, শুভাকাঙ্ক্ষী আছেন। ইচ্ছে করে, তারা আসুক বা আমরা তাদের কাছে যাই। এই জায়গাটা অনেক দিন ধরেই বন্ধ।
তিনি আরও বলেন, যোগাযোগের এই মাধ্যমের যাবতীয় জটিলতা কাটিয়ে যেন দ্রুত পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। যাতে দুই বাংলার মানুষ আবার আগের মতো কাজের পাশাপাশি বন্ধুত্বের কারণেও দুই দেশে যাতায়াত করতে পারেন।
সদ্য সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকারে যোগদান করেছেন নির্মাতা মোস্তফা সরোয়ার ফারুকী। শপথ নেওয়ার পর থেকেই স্বজন-শুভাকাঙ্ক্ষীদের শুভেচ্ছায় ভাসছেন তিনি। বর্তমানে সবার একটাই চাওয়া, তার হাত ধরেই যেন আলোকিত হয় দেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গন।
এদিকে উপদেষ্টার আসনে বসেই সাংস্কৃতিক অঙ্গন সংস্কারে নানান পরিকল্পনা হাতে নিচ্ছেন ফারুকী। নির্মাতার নতুন এই পথ চলায় অন্যান্যদের মতো শুভেচ্ছা জানিয়েছেন চিত্রনায়িকা তমা মির্জা। রীতিমতো ফারুকীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ তিনি।
ভারতীয় একটি গণমাধ্যমের সাক্ষাৎকারে এ প্রসঙ্গে তমা বলেন, আমার মনে হয় বিনোদন দুনিয়ার কোনো ব্যক্তি যদি বিষয়টি বোঝেন, তাহলে তিনি যোগ দিতেই পারেন। সেই জায়গা থেকে ফারুকী ভাই উপযুক্ত ব্যক্তি। সরকারের কাছে ফারুকী তাদের ভালো-মন্দ তুলে ধরবেন বলেও আশা করেন অভিনেত্রী।
তমার ভাষ্য, এতে দুই বাংলার ইন্ডাস্ট্রির জন্যেও সুখবর আসতে পারে। কিন্তু ভিসা জটিলতায় ভারত-বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক আদান-প্রদানের সমস্যার সমাধানে কোনো ভূমিকা রাখতে পারবেন কী ফারুকী? এমন প্রশ্নের জবাবে তমা বলেন, ভিসা জটিলতায় আমি নিজেও ভুগছি। সবসময় কাজের জন্যই যে পড়শি দেশে যেতে হবে, এমন কথা নেই। ভারতেও অনেক বন্ধু, শুভাকাঙ্ক্ষী আছেন। ইচ্ছে করে, তারা আসুক বা আমরা তাদের কাছে যাই। এই জায়গাটা অনেক দিন ধরেই বন্ধ।
তিনি আরও বলেন, যোগাযোগের এই মাধ্যমের যাবতীয় জটিলতা কাটিয়ে যেন দ্রুত পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। যাতে দুই বাংলার মানুষ আবার আগের মতো কাজের পাশাপাশি বন্ধুত্বের কারণেও দুই দেশে যাতায়াত করতে পারেন।