এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, যারা এই আন্দোলনে অংশ নিয়েছেন, বিশেষ করে বিদেশি ও প্রবাসী শিক্ষার্থীদের তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে। এ বিষয়ে বুধবার (২৯ জানুয়ারি) এক নির্বাহী আদেশ জারি করবেন ট্রাম্প। হোয়াইট হাউজ জানায়, "এ আদেশের মাধ্যমে ইহুদিবিদ্বেষের বিরুদ্ধে লড়াই এবং ফিলিস্তিনপন্থি আন্দোলনে যোগ দেওয়া প্রবাসী ও বিদেশি শিক্ষার্থীদের ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হবে।"
এছাড়া, খসড়া অনুযায়ী ট্রাম্প বিচারবিভাগকে নির্দেশ দেবেন, যারা মার্কিন ইহুদিদের বিরুদ্ধে সহিংসতা, হুমকি বা উস্কানি দিয়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি বিদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেছেন, "আমরা আপনাদের নজরদারিতে রেখেছি এবং যারা হামাসের প্রতি সহানুভূতি দেখাচ্ছেন, তাদের ভিসা বাতিল করা হবে।"
তবে, গত মে মাসে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে দেখা যায়, যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ফিলিস্তিনপন্থি আন্দোলনের ৯৭% ছিল শান্তিপূর্ণ। অনেক আন্দোলনকারী দাবি করেছেন, ইসরায়েলের সমালোচনা ও ইহুদিবিদ্বেষকে একসাথে উপস্থাপন করা একটি কৌশল, যার মাধ্যমে ফিলিস্তিনপন্থিদের কণ্ঠরোধ করার চেষ্টা করা হচ্ছে।