একজন জনবান্ধব এসিল্যান্ড শাহজাহান
- আনাস হক
- প্রকাশ: ০৩ আগস্ট ২০২২, ১২:১৫ PM , আপডেট: ০৩ আগস্ট ২০২২, ০৮:০৫ PM

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে জনগণের অভাব-অভিযোগই প্রতিনিয়তই শোনা যায়। তবে তাদের মাঝে ব্যাতিক্রমও পাওয়া যায়, যারা নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করে জনগণের আস্থাভাজন ও প্রিয় মানুষ হয়ে ওঠেন। হয়রানি থেকে মুক্তি দেন জনগণকে, নিজের সরকারি দপ্তরকে করে তোলেন জনবান্ধব। তেমনই একজন বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের সদস্য ও সরকারি কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহজাহান। চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার এই সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাত্র ৫ মাসে এখানে সবার কাছে প্রিয় কর্মকর্তা হয়ে ওঠেন।
যেখানে ভূমি অফিস মানেই ভোগান্তি, টাকার ছড়াছড়ি; জনগণের হয়রানি আর অসহায়তার জায়গা, সেখানে একটি স্বচ্ছ, ঘুষবিহীন ও জবাবদিহিতামূলক সেবা কার্যক্রম পাওয়ার ব্যবস্থা করেছেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মদ শাহজাহান। তার নেতৃত্বে লোহাগাড়া ভূমি অফিসের সব নৈরাজ্য দূর হয়ে সেখানে তৈরি হয়েছে আস্থার পরিবেশ।
তাছাড়া বালু উত্তোলন প্রতিরোধ, বাজার মনিটরিং, মাটি ও পাহাড় কাটা বন্ধ, খাস জমি উদ্ধারসহ জনগণের কল্যাণে সদা সেবা দিয়ে যাচ্ছেন এই কর্মকর্তা। সামনেও জনগণের প্রত্যাশিত সেবা দিতে প্রস্তুত এই কর্মকর্তা। ভূমি সেবা সম্পর্কিত যে কোন বিষয়ে তার সঙ্গে সরাসরি কথা বলতে পারে এবং পরামর্শ পেয়ে উপকৃত হচ্ছেন সাধারণ জনগণ।
উপজেলার চুনতি উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির সভাপতি মম্শাদর রহমান প্রকাশ আলো স্যার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির ভূমি সংক্রান্ত চলমান একটি সমস্যা ও জটিলতা নিরসনে এই কর্মকর্তার দ্বারস্থ হয়েছিলেন। এ বিষয়ে মম্শাদর রহমান প্রকাশ আলো স্যার বলেন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মদ শাহজাহানের কাছে বিষয়টি নিয়ে খোলামেলা আলাপ-আলোচনা করি এবং সমস্যা ও জটিলতা নিরসনের ব্যাপারে সঠিক দিক নির্দেশনা প্রদান করেন। তার শ্রুতি মধুর আলাপন এবং আপ্যায়নের আমি মুগ্ধ। মনে হলো তিনি আমার পরম আত্মীয়।
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ লোহাগাড়া উপজেলা কমান্ড-এর কমান্ডার আকতার আহমদ সিকদার বলেন, আমার ব্যক্তিগত কাজে লোহাগাড়া ভূমি অফিসে আসলে এসি ল্যান্ড মোহাম্মদ শাহজাহানের সঙ্গে দেখা করি। তখন উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের জনগণ ভূমি সংক্রান্ত কাজ নিয়ে তার কাছে আসলে সবার কথা মনযোগ দিয়ে শুনেন এবং সমাধানের জন্য আশ্বাস দেন। যাওয়ার সময় সবাইকে হাসিমুখে বিদায় দেয়।
“আমি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গর্বে মন ভরে গেছে। এজন্য উপজেলার ভূমি সংক্রান্ত যতই কঠিন এবং জটিল সমস্যা এরকম একজন সৎ মহান দরদী এই ভূমি কর্মকর্তার পক্ষেই সমাধান করা সম্ভব। তিনি শুধু লোহাগাড়ায় না, এর আগে যত কর্মস্থলে ছিলেন সেখানেও একজন সরকারি কর্তকর্তা হিসেবে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেন তিনি।”
পুটিবিলা ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসেন মানিক বলেন, গত রমজানে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেশি রাখা হলে বিষয়টি এসিল্যান্ড মোহাম্মদ শাহজাহানকে জানানো হয়। পরে মোবাইল কোর্ট বসিয়ে সমাধান করেন তিনি। তাছাড়া একাধিক মাদক কারবারি ও ব্যবসায়ীদের আটক করে সাথেসাথে মোবাইল কোর্ট বসিয়ে শাস্তি দেন তিনি। এছাড়াও অবৈধভাবে পাহাড় কাটা ও বালু উত্তোলনে জড়িতদের বিরুদ্ধেও মোবাইল কোর্ট বসিয়ে শাস্তির আওয়ায় আনেন এই কর্মকর্তা।
তিনি আরও বলেন, এসিল্যান্ড মোহাম্মদ শাহজাহান একজন সৎ ও জনবান্ধব সরকারী কর্মকর্তা। একজন সরকারী কর্মকর্তা যতটুকু পারফেক্ট হওয়া প্রয়োজন তার চেয়ে বেশি তিনি।
বড়হাতিয়া ইউপি চেয়ারম্যান বিজয় কুমার বড়ুয়া বলেন, এসিল্যান্ড মোহাম্মদ শাহজাহান আশ্রয় প্রকল্প, ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা এবং বিভিন্ন অসামাজিক কর্মকাণ্ড প্রতিরোধসহ সামাজিক নানা বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধে জোরালো ভূমিকা রেখেছেন। একজন সরকারি কর্মকর্তা এবং আমাদের মতো জনপ্রতিনিধিদের মধ্যে চমৎকার বুঝাপড়া রয়েছে। এভাবে সরকারি ও প্রশাসনিক কর্মকাণ্ড আমরা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি।
লোহাগাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) ইব্রাহিম কবির বলেন, লোহাগাড়ার বর্তমান এসি ল্যান্ড মোহাম্মদ শাহজাহান একজন দায়িত্বশীল সরকারি কর্মকর্তা। দায়িত্বে তার কোন অবহেলা নেই। এখানে আসার পর থেকে অন্যায় ও অনিয়মের বিরুদ্ধে সব সময় সোচ্চার রয়েছেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ব্যক্তিগতভাবে উনি সবার সঙ্গে সুন্দর ব্যবহার করেন, হাসিমুখে সবার সঙ্গে কথাবার্তা বলেন। তাছাড়া সাধারণ মানুষ ভূমি অফিসে গেলে দ্রুত সেবা পেয়ে থাকেন। এক কথায় উনার আচার-ব্যবহারে সবাই সন্তুষ্ঠ। তাছাড়া পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার্থ্যে এবং লোহাগাড়াকে পরিবেশ বান্ধব করতে নানান প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষক ও লোহাগাড়া উপজেলার চুনতীর বাসিন্দা মোহাম্মদ সোহাইব বলেন, লোহাগাড়ার বর্তমান এসি ল্যান্ড মোহাম্মদ শাহজাহান অত্যন্ত মেধাবী, দক্ষ এবং আপাদমস্তক সৎ অফিসার। এরকম জনবান্ধব সরকারী কর্মকর্তা আমি খুব কমই দেখেছি।
তথ্যমতে, লোহাগাড়া উপজেলায় দায়িত্বপালন করতে গিয়ে তিনি এ পর্যন্ত প্রায় ৭.৬৮ একর খাস জমি উদ্ধার করেছেন। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ডিজিটাল ভূমি সেবা প্রদানের লক্ষ্যে সেবগ্রহীতারা সমস্যার কথা সরাসরি এসিল্যান্ডের সাথে মন খুলে বলতে পারে। ভূমি অফিসকে দালালমুক্ত করতে কাজ করছেন প্রতিনিয়ত। এছাড়া জমিসংক্রান্ত সব ধরনের সেবাগ্রহিতার অধিকার নিশ্চিত করে সবার কাছে ভূমি অফিসকে সহজ, স্বচ্ছ ভাবমূর্তি ও গ্রহণযোগ্য করে গড়ে তুলেছেন এ কর্মকর্তা। নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে অবৈধ বালু উত্তোলনসহ ভেজালবিরোধী অভিযান গতিশীল করেছেন।
মোহাম্মদ শাহজাহান ৩৬তম বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের একজন সদস্য। কক্সবাজার জেলার পেকুয়া উপজেলার শেখের কিল্লা ঘোনা গ্রামে জন্ম এ কর্মকর্তার। বাবা ছিলেন প্রবাসী, মা গৃহিণী। এক বোন ও দুই ভাইয়ের মধ্যে সবার ছোট তিনি। চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েট) পড়াশোনা সম্পন্ন করে বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে সুযোগ পেয়ে বাগেরহাটে সহকারী কমিশনার হিসেবে প্রবেশনার, এরপর বান্দরবানের লামা, নোয়াখালীর হাতিয়া সর্বশেষ গত ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে লোহাগাড়ায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে কর্মরত আছেন।
আমৃত্যু সৎ ও নিষ্ঠার সঙ্গে মানুষের জন্য কাজ করার জন্য সবার দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করেন এ কর্মকর্তা। তিনি বলেন, সহজ উপায়ে ও স্বল্প সময়ে জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌছে দেয়া, মানুষের মুখে হাসি ফুটানো, মৌলিক চাহিদার একটি বাসস্থানের অর্থাৎ মানুষের স্থায়ী ঠিকানার মত পরম আরাধ্য জায়গার রেকর্ডভুক্তকরণ মূল লক্ষ্য। দালাল বা সুবিধাভোগীদের দৌরাত্ব থেকে সরে এসে নিজের কাজ নিজে করার প্রতি ভূমি সেবাপ্রত্যাশীদের অনুরোধ।
তবে অবৈধ ও অনৈতিক আবদার না মেটানোয় এই কর্মকর্তা অনেকের অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রের শিকার হচ্ছেন প্রতিনিয়ত। তিনি জানান, অনেকের ঈর্ষার কারণে হুমকি পেয়েছি, ব্যক্তিগত মানহানির সম্মুখীন হচ্ছি।
যোগদানের পর থেকে মোহাম্মদ শাহজাহানের যত উদ্যোগ ও কর্মসূচি
১) মোবাইল কোর্ট: মার্চ থেকে জুলাই-এই ৫ মাসে মোট মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয় ৩০টি, মামলার সংখ্যা ৯৭টি, অর্থদন্ড ৯ লাখ ৮৫ হাজার ৯০০ টাকা, কারাদন্ড দেয়া হয় ৯ জনকে।
২) বালু মহাল: মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে বালু জব্দ করে নিলামের মাধ্যমে সরকারি কোষাগারে ২১ লাখ সাত হাজার টাকা সরকারী কোষাগারে জমা প্রদান করা হয়েছে।
৩) ভূমি উন্নয়ন কর: ২০২১-২০২২ অর্থ বছরে সাধারণ খাতে ৬৭ লাখ ৫০ হাজার ৯৭৩ টাকা দাবি আদায় করা হয়েছে । আদায়ের হার শতভাগ, আগামী অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের বৃদ্ধির জন্য লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে; ভিপি থেকে ৪ লাখ ৪০ হাজার ২৩৮ টাকা আদায় করা হয়েছে। আদায়ের হার শতভাগ।
৪) সরকারি সম্পত্তি: খাস জমি উদ্ধার এ পর্যন্ত প্রায় ৭.৬৮ একর খাস জমি উদ্ধার করা হয়েছে। যার আনুমানিক মূল্য ৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা প্রায়; অভিযোগ পাওয়া মাত্রই সেখানে অভিযান/তদন্ত করে অভিযোগ প্রতিকার করা হয়; এছাড়া দেওয়ানী মামলায় সরকারি স্বার্থ জড়িত থাকলে নির্দিষ্ট সময়ে এস.এফ প্রেরণ করে সরকারের পক্ষে মামলার প্রতিদ্বন্ধিতা করে সরকারের স্বার্থ রক্ষা করা হচ্ছে।
৫) ভূমিহীন ও গৃহহীনদের পুনর্বাসনের জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্প: গত এপ্রিলে লোহাগাড়ার ৩৩৩ গৃহ ও ভূমিহীন পরিবার পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর উপহারের বসতঘর। এরপর গত জুলাইয়ে আরও ৫১টি পরিবার পেলেন এই উপহারের বসতঘর। ফলে লোহাগাড়ায় ক শ্রেণীভুক্ত সর্বমোট ৩৮৪ ভূমি ও গৃহহীন পরিবারের পুর্ণবাসন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে।
৬) সিসিটিভি ক্যামেরার ব্যবস্থা: দুর্নীতিমুক্ত ভূমি সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ভূমি অফিসকে সিসিটিভির আওতায় আনা হয়েছে।
৭) ইটভাটা: ইটভাটা থেকে ৫ লাখ ৭২ হাজার টাকা ভূমি উন্নয়ন কর আদায় করা হয়েছে। আদায়ের হার শতভাগ; জেলা প্রশাসনের সহায়তায় ৮টি ইটভাটা গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে।
৮) ডিজিটাল ভূমি সেবা প্রদানের লক্ষ্যে: সমস্যার কথা সরাসরি এসিল্যান্ডের সাথে মন খুলে কথা বলতে পারে; অফিসের কর্মপরিবেশ উন্নয়নে ও সহজ সেবা প্রাপ্তিতে প্রতিদিনের সেবা প্রত্যাশীদের আগমন প্রস্থান রেকর্ড রাখা, ফ্রন্ট ডেক্সে সেবা সম্পর্কে অবহিত করণ, ফুলের টবের মাধ্যমে অফিস সাজসজ্জা সেবা প্রত্যাশীদের বসার সুব্যবস্থা, সুপেয় পানির ব্যবস্থা, অভিযোগ বাক্স স্থাপন, সিটিজেন চার্টার স্থাপন; সেবা প্রার্থীদের জন্য গণশুনানির ব্যবস্থা করা হয়েছে; নির্দিষ্ট ও দ্রুত সময়ের মধ্যে ই-নামজারী নিষ্পত্তি করা নিয়মিত শুনানির মাধ্যমে মিস মামলার আদেশ প্রদান করা হচ্ছে।
৯) মানবিক, পরিশ্রমী, জনবান্ধব কর্মসূচি:
>প্রচেষ্টা থাকে একজন সেবা গ্রহীতাও যেন মন খারাপ করে বিদায় না নেয় হাসি খুশি মন নিয়ে বাসায় ফিরতে পারে;
>ভূমি সেবা সহজীকরণ বিষয়ে অবহিতকরণ সভা (শিক্ষাপ্রতিষ্টানসহ বিভিন্ন জায়গায়);
>বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, ডাক্তার, সুবিধাবঞ্চিত অসহায় মানুষকে, প্রবাসী রেমিট্যান্স ভাইদের জন্য আলাদা ফাইল খুলে দ্রুত সেবা প্রদানের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে;
>সর্বশেষ পরিপত্র মোতাবেক করণিক ভূলজনিত মিস মামলাসমূহ শতভাগ দ্রুত নিষ্পত্তি করা হচ্ছে খারিজ খতিয়ান এন্ট্রি হোল্ডিং এন্ট্রির কাজ বেগবান করা হয়েছে যাতে সেবা প্রত্যাশীরা ঘরে বসেই সেবা নিতে পারেন;
>ভূমি সেবা সম্পর্কিত বিভিন্ন সেবা নিয়ে ব্যানার, ফেস্টুন, লিফলেট অফিস প্রাঙ্গনে লাগানো হয়েছে যাতে সেবা প্রার্থীরা সহজে জানতে পারে;
>প্রতি সপ্তাহে বুধবার গণশুনানিতে সেবা প্রত্যাশীদের অভিযোগ শ্রবণ, বিভিন্ন ভূমি সমস্যা সম্পর্কিত বিষয়ে পরামর্শ ও সমাধান প্রদান করা হয়;
>জনগণের কল্যাণে জনস্বার্থে নিয়মিত বাজার মনিটরিং করে মাদক নির্মূল, পানি প্রবাহের চলাচলে প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণে, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অবৈধ দখল মুক্তকরণে উচ্ছেদ কার্যক্রম, কিশোর গ্যাং, ইভটিজিং প্রতিরোধে ও সামাজিক সম্প্রীতি রক্ষায় নিয়মিত অভিযান ও সচেতনতামূলক প্রচারণা চালানো হয়;
>পরিবেশ সংরক্ষণে, পাহাড়কাটা, মাটিকাটা, গাছকাটা, অবৈধ বালু উত্তোলন, লাইসেন্সবিহীন করাতকল প্রতিরোধে নিয়মিত কঠোর অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে;
>শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনুপ্রেরণামূলক প্রচারণা করা হচ্ছে, ভূমি বিষয়ে আগ্রহ তৈরি করে ভূমি সেবার বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে আলোকপাত করা হচ্ছে।